রিপোর্টারঃ মাহমুদ হাসান মাসুদ,গোপালগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি–১৯৪৯ সালের ৫ আগস্ট
গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়া গ্রামে পিতা শেখ মুজিবুর রহমান ও মাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছার কোল আলো করে জন্ম নেয় তাদের জ্যেষ্ঠ পুত্র।পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে দ্বিতীয় তিনি। বিএফ শাহীন স্কুল থেকে ম্যাট্রিক,ঢাকা কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন।মাত্র ২৬ বছরের এক জীবন।সুদর্শন,একহারা লম্বা গড়ন।গভীর স্বপ্নময় চোখ, সদা হাস্যজ্বল।পিতার আদর্শে আলোকিত হয়ে যোগ দেন ছাত্রলীগে।সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন ৬ দফা ও ১১ দফা আন্দোলন এবং ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানে।বাঙালি জাতির সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নেতার সন্তান তিনি,জন্ম থেকেই নেতৃত্বগুণ তাঁর ধমনীতে।মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক হিসেবে ছাত্রসমাজকে সংগঠিত করে হাতিয়ার তুলে নিয়ে দেশমাতৃকাকে মুক্ত করার লক্ষে সক্রিয় যুদ্ধে
অংশগ্রহণ করেন।সংগঠিত করেন স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলকে। শুধু খেলাধুলা নয়-সঙ্গীত,বিতর্ক,অভিনয়, উপস্থিত বক্তৃতা থেকে শুরু করে কোথায় ছিলেন না তিনি? সাংস্কৃতিক অঙ্গনেও ছিল তাঁর সফল পদচারণা।তারুণ্যের প্রতিটি গুণাবলী যার মাঝে ছিল বিদ্যমান,তিনি সৃষ্টি আর শুদ্ধতার এক নাম-শেখ কামাল।জন্মদিনে তাঁর প্রতি রইলো বিনম্র শ্রদ্ধা।