স্টাফ রিপোর্টারঃ—নড়াইল জেলা লোহাগড়া উপজেলার ০৮নং দিঘলিয়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়াডের কুমড়ী গ্রামের স্হায়ী বাসিন্দা মোঃ ইন্জিল মোল্যার ছেলে মোঃ ছোটন মোল্যা (৩০)কে মিথ্যা অপবাদ সহ হয়রানীর চেষ্টা করছেন নোয়াগ্রামের বাসিন্দা মিজানুর শিকদারের স্ত্রী আছমা বেগম।আছমা বেগম তিনি ৩ সন্তানের জননী।তিনি টাকার বিনিময়ে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে আর অর্থ নেওয়ার জন্য বিভিন্ন সময় কৌশল অবলম্বন করে থাকেন।
মোঃ ছোটন মোল্যাকে হেওপ্রতিপন্ন করার জন্য হয়রানীর চেষ্টা করতেছেন।আছমা বেগমের বাড়ির আশপাশে খবর নিয়ে যায় আছমা বেগম অনৈতিক কাজ করে এবং অনৈতিক কাজে বাঁধা প্রদান করলে ছোটন মোল্যাকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন মিথ্যা অপবাদ প্রচার করেন।
০৮নং দিঘলিয়া ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনগনের নিকট জানা যায় মোঃ ছোটন মোল্যা একটি ভালো মনের মানুষ,সামাজিক ও সমাজের উপকার করেন,যুব সমাজ নষ্ট হোক এটা চান না।নিজে কর্ম করেন যেমন বেশ কয়েকটি মাছের ঘের রয়েছে।তার নামে বিগত দিনে কোন অভিযোগ নাই বলে জানা যায়।তিনি কোন অপরাধের সাথে জড়িত হন না,দিঘলিয়া ইউনিয়নের মানুষ তাকে অনেকেই চেনে বা তার বিষয় জানে,তিনি অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে গেলে প্রতিপক্ষ বিপদের মুখে ফেলার চেষ্টা করে।মোঃ ছোটন মোল্যা কোন চাঁদাবাজি করে না,জমি বা বসতঘর দখল করে না বলে সরোজমিনে বয়স্কলোক সহ সাধারন মানুষ জানান তিনি সকলের প্রিয় ব্যক্তিত্ব,যদিও কুমড়ী গ্রামের ছেলে কিন্তু কোন মারামারি,হানাহানির মধ্যে যুক্ত হন না।
বিগত কয়েকমাস পূর্বে মোঃ ছোটন মোল্যাার নামে একটি ভিডিও প্রকাশিত হয়েছিলো আছমা বেগম ও তার মেয়ের বক্তব ছিলো শক্রতামূলক এবং অপবাদ দেওয়ার জন্য ও ফাঁসানোর জন্য।
জাতীয় ক্রাইম রিপোর্টার তদন্তের ভিত্তিতে সমাজ নষ্টকারী নারী মোছাঃ আছমা বেগমের বিষয় নিয়ে এলাকার বিভিন্ন লোকের নিকট জানা যায় তিনি নারী হয়ে ডাকাতদলের সাথে তার চলাফেরা সহ বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জড়িত রয়েছে।এবং জানুয়ারি ২৪সালে তিনি এলাকায় একটি বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটে।নোয়াগ্রামে ডাকাত হওয়ার ঘটনার সাথে জড়িত ছিলেন।ডাকাতদল মোবাইল,টাকা,স্বর্ণ লুট করে চলে যায়।প্রশাসনের তদন্তে চিহৃ হয় ওই সমাজের নষ্টকারী ও মাদকদ্রব্য ব্যবসায়ী মোসাঃ আছমা বেগম।বিভিন্নভাবে তদন্ত করে মোবাইল ট্রাকিং এর মাধ্যমে সনাক্ত করে সেনাবাহিনীর গোয়েন্দা।তথ্যমতে এলাকার সন্ধান পাওয়ার পর গ্রেফতার করে মোবাইল সহ আছমা বেগমকে।গ্রেফতার করেন তার পিতার বাড়ি থেকে।তারপর সেনাবাহিনী লোহাগড়া থানায় হস্তান্তর করেন।মামলা দায়ের করে নড়াইল আদালতে লোহাগড়া থানাপুলিশ মহিলা ডাকাতকে চালান করেন এবং জেলা আদালতের বিচারক তাকে জেলহাজতে প্রেরন করেন।
এবিষয়টি নিয়ে নোয়াগ্রাম সহ আশপাশের গ্রামের মানুষ বলেন অনৈতিক কাজের জড়িত সেই সাথে আছমা বেগম নারী হয়ে ইয়াবাট্যাবলেট,গাঁজা সহ মাদকদ্রব্যের সাথে জড়িত এবং দেহ ব্যবসায়ী বলে অভিযোগ করেন।আছমা বেগমের স্বামী অচল,কৃষি কাজ করে। কিছু লোক বলেন আছমা বেগম সংসারের খরচ চালাইতে হিমশিম খাওয়ার কারনে চরিত্রগত নষ্ট হয়ে গেছে।
এব্যাপারে দিঘলিয়া ইউনিয়নের অধিকাংশ জনমতের মতামতে প্রকাশ হয় আছমা বেগম অসামাজিক ও অনৈতিককাজ শুরু করেছে।এতে করে যুবসমাজ ও সমাজের পরিবেশ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।জনগনের দাবি উঠেছে প্রশাসনের নিকট আবেদন মোসাঃ আছমা বেগমকে আইনের আওয়তাধীন এনে বিচার করার জন্য অনুরোধ জানান।