1. ezequielsreyes@gmail.com : admin : Md.Anamul Haque
  2. XvWRCE@gyT.com : cIjnmEWedk :
  3. tdfRlx@kOGMB.com : pLmXvihCTW :
  4. freelencershakil72@gmail.com : Sr Shakil : Sr Shakil
September 1, 2025, 9:11 pm

নড়াইলে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ বানিজ্য লেনদেনের অভিযোগ।

দেব প্রসাদ দাশ-সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার
  • সময়: Saturday, August 13, 2022,
  • 340 Time View

নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার জয়পুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান জনাব আক্তার হোসেনের বিরুদ্ধে লক্ষ লক্ষ টাকা নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ পাওয়া যায়।তিনি কে.এন.পি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সভাপতি।গত ৩১-০৭-২০২২ তারিখ রবিবার সকাল ১০,৩০মিনিটের সময় লোহাগড়া সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় হল রুম প্রাঙ্গণে এই নিয়োগ প্রক্রিয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।যা জেলা শিক্ষা অফিসারের কার্যালয় এর নীতিমালার বহির্ভূত।

স্পষ্ট ভাবে নিয়োগের নীতিমালায় উল্লেখ আছে যে, নিয়োগ বোর্ডের মনোনীত মহাপরিচালক মহাদয়ের প্রতিনিধি সহ সকল সদস্যকে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে উপস্থিত থেকে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পাদন করতে হবে।অথচ নিয়োগ পরীক্ষা,কে.এন.পি.নিন্ম মাধ্যমিক বিদ্যালয় চত্বরে না হয়ে লোহাগড়া সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় হল রুমে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

কে.এন.পি নিন্ম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও ওই বিদ্যালয়ের সভাপতির মধ্যে তুমুল ঝগড়ার সৃষ্টি হয় এবং প্রধান শিক্ষক নিয়োগের স্থান ছেড়ে চলে যায়।তখন কে.এন.পি নিন্ম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি লোহাগড়ার জয়পুর ইউনিয়নের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান জনাব মোঃ আকতার হোসেন এবং ওই স্কুলের কেরানি বিদ্যু কুমার,প্রার্থীদের কাছ থেকে টাকা লেনদেন করে ৪জনকে নিয়োগপত্র দিয়েছেন।

আয়া পদে আবেদন করেছিল,নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার পাচুড়িয়া গ্ৰামের মিন্টু খান এর স্ত্রী সীমা পারভীনসহ মোট ৮জন প্রার্থী লিখিত ভাবে অবৈধ নিয়োগ।অনিয়ম ও অর্থ লেনদেনের বিষয় উল্লেখ করে,উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা,জেলা প্রশাসক,জেলা শিক্ষা অফিস ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় বরাবর অভিযোগ দায়ের করেছেন।অভিযোগকারীগন হলেন সীমা পারভীন,রাব্বি খান,মাহাবুবা,বাপ্পী,সুজন,ইভানা,দেবু,শ্যামলী।

জেলা শিক্ষা অফিসার মহোদয়ের কাছে প্রার্থীগন বলেন এই অবৈধ নিয়োগকে তদন্ত সাপেক্ষে বাতিল করে পুনরায় নিয়োগ দেওয়ার জন্য আবেদন করেন।উক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের পদ সমূহ, পরিচ্ছন্ন কর্মী ০১জন,নিরাপত্তা কর্মী ০১জন,আয়া ০১জন।নৈশ প্রহরী ০১জন,মোট ০৪জন।

কে.এন.পি নিন্ম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের কাছে অনিয়ম ও অর্থ লেনদেনের বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন,আমি সভাপতির দূর্নীতি লক্ষ্য করেছি এবং তাকে সঠিক নিয়মে নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালনা করতে বলেছি কিন্তু তিনি আমাকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করেছেন,এবং আমি নিয়োগের স্থান ছেড়ে চলে আসি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খরব
এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা,ছবি,অডিও,ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি। © All rights reserved © 2025
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host