1. ezequielsreyes@gmail.com : admin : Md.Anamul Haque
  2. durantotv28@gmail.com : Deb Prosad : Deb Prosad
  3. freelencershakil72@gmail.com : Sr Shakil : Sr Shakil
ঝালকাঠিতে ঝুঁকি নিয়েই ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে শিশুদের পাঠদান। - দুরান্ত টিভি
April 20, 2025, 4:53 pm
শিরোনাম :
নিয়ামতপুরে পাঁড়ইল ইউনিয়ন বিএনপি আয়োজনে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত দিনাজপুরে এসএসসি পরীক্ষার্থী মোঃ হাসান আলীর মৃত্যু ঝিনাইদহ থেকে চুরি হওয়া ইজিবাইক নড়াইলে উদ্ধার, গ্রেফতার ২জন নড়াইলে ইজিবাইক চোরচক্রের ২জন সদস্যকে আটক করেছে ডিবি পুলিশ জৈন্তাপুর হেমু ভাটপাড়া ফুটবল ক্লাবের উদ্যোগে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত গোপালগঞ্জে কোটি টাকার কার্লভার্টের কাজ শুরু হয়নি ৪ বছরেও,দুর্ঘটনায় ভোগান্তিতে ৫০গ্রামের বাসিন্দা। রাজবাড়ি শিল্প ও বণিক সমিতির নির্বাচন সভাপতি বদিউজ্জাম ও সম্পাদক মোস্তাফিজুর নড়াইলে কয়েকটি গ্রামে কাঠ কয়লার ভাটায় পরিবেশ দূষণ। লোহাগড়া রিপোর্টার্স ইউনিটির নেতার মিথ্যা মামলায় দুই সাংবাদিকের সম্মানহানির অভিযোগ উঠেছে দিনাজপুরে পহেলা বৈশাখ উদযাপন সহ শোভাযাত্রা পালন

ঝালকাঠিতে ঝুঁকি নিয়েই ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে শিশুদের পাঠদান।

আবু সায়েম আকন-ঝালকাঠি জেলা প্রতিনিধি।
  • সময়: Tuesday, August 30, 2022,
  • 192 Time View

ঝালকাঠিতে ঝুঁকি নিয়েই ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে শিশুদের পাঠদান।

 

ঝালকাঠির রাজাপুরে ঝুঁকি নিয়েই ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীদের পাঠদান কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। উপজেলার সাতুরিয়া ইউনিয়নের ১০নং নৈকাঠি এস হক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এমন অবস্থা।

স্কুল কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয়দের থেকে জানাগেছে, ১৯৯৯ সালে চার কক্ষ বিশিষ্ট এই ভবনটি নির্মাণ করা হয়।একটি কক্ষে অফিস আর তিনটি কক্ষে দুই শিফটে প্রাক-প্রাথমিক থেকে পঞ্চম শ্রেনী পর্যন্ত ছয় শ্রেনীর পাঠদান চলে। বর্তমানে বিদ্যালয়ে মোট ৯৭ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। নির্মাণের পর থেকে এই ভবনটি একাধিক বার সংস্কার করা হয়েছে। গত কয়েক মাস আগেও এই ভবনটি সংস্কার করায় বাহির থেকে দেখে ফিটফাট মনে হলেও বর্তমানে ভবনটি নাজুক অবস্থায় রয়েছে। ভবনের পলেস্তারা খসে খসে পড়ছে। ভবনের পিলার ও সিলিংয়ের পলেস্তারা খসে পরে লোহার রড বের হয়ে গেছে। বর্ষাকালে ছাদ থেকে পানি পরে। বিদ্যালয়ে অন্যকোন ভবন না থাকায় বাধ্য হয়েই ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের মধ্যেই পাঠদান কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন স্কুলকর্তৃপক্ষ। এখন যে কোন সময় ভবনটি ধসে পড়তে পারে। এতে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবকরা সব সময় অতঙ্কে থাকে।ফলে শিক্ষার্থীদের পাঠদান কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।বর্তমানে অবিভাবকরা তাদের বাচ্চাদের স্কুলে পাঠাতে ভয় পায়। এ কারনে স্কুলে শিক্ষার্থীর উপস্থিতির সংখ্যাও দিন দিন কমে যাচ্ছে।

বিদ্যালয়ের কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থী সাইমুন হোসেন, সোয়াইব হাসান,আবির আহম্মেদ,রাবেয়া বসরী জানায়,ক্লাসরুমে মাঝে মাঝে ছাদের পলেস্তারা খসে আমাদের শরীরে পরে।ভয়ে আমাদের অনেক সহপাঠি এখন স্কুলে আসে না।

বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অবিভাবক মোজাম্মেল তালুকদার,মরিয়ম বেগম,সুলতান মাঝী,সেলিম জমাদ্দার জানায়,স্কুলের ভবনটি জরাজীর্ণ,যেকোন সময় ভেঙ্গে পরতে পারে।তাই বাচ্চাদের স্কুলে পাঠিয়ে সব সময় আতঙ্কে থাকতে হয়।

বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মো. শফিউল আলম জানান,ভবনটি নির্মাণের সময়ই অনিয়ম হয়েছে।ভবনটির বর্তমান যে অবস্থা তাতে যে কোন সময় ভেঙ্গে পরতে পারে।তাই ভবনটি পরিত্যাক্ত ঘোষনা করা জরুরী হয়ে পরেছে।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক খালেদা শিরিণ বলেন, ভবনের এ অবস্থা দেখে ভয়ে শিক্ষার্থীরা স্কুলে আসতে চায়না।দিনে দিনে স্কুলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমে যাচ্ছে।অবিভাবকদের মধ্যেও ছেলে-মেয়েদের স্কুলে পাঠাতে অনিহা দেখা দিয়েছে।তাই এই ভবনটি পরিত্যাক্ত ঘোষনার পাশাপাশি একটি নতুন ভবন জরুরী হয়ে পড়েছে।

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো.মুনিবুর রহমান বলেন,বিদ্যালয়ের ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের কথা উপর মহলে জানানো হলেও এখন পর্যন্ত কোন সমাধান আসেনি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খরব
এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা,ছবি,অডিও,ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি। © All rights reserved © 2023
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host
Hwowlljksf788wf-Iu