1. ezequielsreyes@gmail.com : admin :
  2. freelencershakil72@gmail.com : Sr Shakil : Sr Shakil
বটিয়াঘাটায় প্রধানমন্ত্রীর জমি নাই, ঘর নাই প্রজেক্টে ভূমিহীনদের কাছ থেকে অর্থ বানিজ্যের অভিযোগ। - দুরান্ত টিভি
December 29, 2024, 11:41 pm
শিরোনাম :
নিয়ামতপুরে শিক্ষা সংস্কৃতি ও আদিবাসীদের অধিকার মুন্ডা সম্মেলন ২০২৪ অনুষ্ঠিত সিলেট জেলা প্রেসক্লাবে খোলস পাল্টিয়ে প্যানেল গ্রুপের ছায়া তলে ঘর বাঁধার স্বপ্ন দেখছে আওয়ামী দোসররা! বাংলাদেশ ছাত্র-যুব মতুয়া মহাসংঘের কাউন্সিল অধিবেশন উপলক্ষ্যে মহাসম্মেলন নিয়ামতপুরে ৮ং বাহাদুরপুর ইউনিয়ন কৃষকদলের উদ্যোগে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত নিয়ামতপুরে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপির লিফলেট বিতরণ মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সিলেট সিটি প্রেসক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন শহীদদের শ্রদ্ধায় বোয়ালখালীতে স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ টঙ্গীতে বিজয় দিবস পালন ক‌রে‌ছে বিএন‌পির নেতাকর্মীরা মৌলভীবাজারে মহান বিজয় দিবসে স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক নড়াইলে মহান বিজয় দিবসে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন

বটিয়াঘাটায় প্রধানমন্ত্রীর জমি নাই, ঘর নাই প্রজেক্টে ভূমিহীনদের কাছ থেকে অর্থ বানিজ্যের অভিযোগ।

ইন্দ্রজিৎ টিকাদার -বটিয়াঘাটা খুলনা প্রতিনিধি।
  • সময়: Friday, March 31, 2023,
  • 57 Time View

বটিয়াঘাটায় প্রধানমন্ত্রীর জমি নাই ঘর নাই প্রজেক্ট নিয়ে অর্থ বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে।ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে লবনচরা থানা এলাকাধীন শেখ রাসেল ইকোপার্ক সংলগ্ন মৃত রশিদ মোল্লার স্ত্রী জুলেখা বেগম(৫৫)নামের এক মহিলাকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার শেখ নুরুল আলম’র নির্দেশ প্রাথমিক ভাবে আটক করেছে বটিয়াঘাটা থানা পুলিশ।পরবর্তীতে তাকে কেএমপির লবনচরা থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছ।এরিপোর্ট লেখা পর্যন্ত লবনচরা থানায় ভূক্তভোগীরা বাদি হয়ে মামলা দায়ের করার প্রস্ততি চলছিল।অভিযোগে জানা যায়,মাথাভাঙ্গা ইকোপার্ক এলাকার মৃত রশিদ মোল্লার স্ত্রী জুলেখা বেগম ও তার সহযোগী আপন ভাই একই এলাকার মজিদ সরদারের ছেলে মোঃ সাইফুল ইসলাম ওরফে ছোটন মিলে এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় ও উপজেলা ভূমি অফিসের কিছু অসাধু কর্মচারীদের যোগসাজশে ০৮জন ভূমিহীন ভুক্তভোগীদের যথাক্রমে মিরাজ,সুমি বেগম,হাসি, তাসলিমা,মাসুরী তাদেরই,রিনা ও রেশমা বেগমের কাছ থেকে জমি ও ঘর পাইয়ে দেওয়ার নামে ৬ লক্ষ ৬৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।বটিয়াঘাটায় প্রধানমন্ত্রীর জমি নাই ঘর নাই প্রজেক্ট নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে জনপ্রতিনিধিসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষের বিরুদ্ধে অর্থ-বাণিজ্যের অভিযোগ করে আসছিল । তারাই ধারাবাহিকতায় উপজেলার জলমা ইউনিয়নে মোট ১৮৬ জন ভূমিহীন জমি ও ঘর পেতে আবেদন করে।উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবেদন গুলো অধিকতর যাচাই-বাছাই করার জন্য উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা আবু বক্কর মোল্লার উপর দায়িত্ব অর্পণ করেন।তিনি অধিকতর যাচাই-বাছাই করে প্রকৃত ভূমিহীন হিসেবে ৬০ জনের নাম উল্লেখ করেন।বাকি আবেদন গুলো আবেদনকারী শর্ত পূরণে ব্যর্থ হওয়ায় ও বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা বসবাস করায় বাদ পড়েন।আর তখনি বাঁধে যত বিপত্তি।জমি ও ঘর পেতে অর্থ প্রদানকারী ভক্তোভোগীরা অর্থ প্রদানের কথা স্বীকার করলে বিষয়টি নিয়ে উপজেলায় তোড়পাড় শুরু হয় এবং অর্থ গ্ৰহনকারীদের মধ্যে জুলেখা বেগম নামের এক মহিলাকে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নির্দেশে তাকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছে।এঘটনায় অর্থ গ্ৰহণকারীদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।এছাড়াও বিগত দিনে প্রধানমন্ত্রীর জমি নাই ঘর নাই প্রজেক্টের যে ঘর গুলো বিতরণ করা হয়েছে তার পরিবর্তে জনপ্রতিনিধি ও দায়িত্বে থাকা বিভিন্ন অসাধু কর্মচারীরা বিভিন্ন অজুহাতে অর্থবাণিজ্য করেছে বলে একাধিক অভিযোগ উঠেছে।

এব্যাপারে ভূক্তভোগী শরিফুল জানান,দালালদের সাথে সংশ্লিষ্ট অফিসের কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা এর সাথে জড়িত রয়েছে।এব্যাপারে যাচাই-বাছাইয়ের দায়িত্বে থাকা উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা আবু বক্কর মোল্লা বলেন,আমি অধিকতর যাচাই-বাছাই করে প্রকৃত ভূমিহীন হিসেবে ৬১জনের নাম পেয়েছি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খরব
এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা,ছবি,অডিও,ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি। © All rights reserved © 2023
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host
x