নাগরিকের মুল্যায়ন কোথাও কম,কোথাও বেশ।দেশ একটাই অথচ স্থান ভেদে বৈষম্য লক্ষ করা যায়।বগুড়ার লোকজন একজোট হওয়ায়,স্কুলের অভিভাবককে পা ধরে মাফ চাওয়ানোতে,একজন জজের বিচারিক ক্ষমতা চলে গেছে।বগুড়ায় নাগরিকদের প্রতিবাদী চাওয়া পাওয়ার মুল্যায়ন করা হয়েছে।বড় মাপের সরকারি কর্মকর্তা থেকে নাগরিকদের অধিকতর মুল্যায়ন দেশবাসী দেখতে পারলো।যাহা সমস্ত দেশের সাধারন নাগরিকরা আশা করে।দেশের বিভিন্ন স্থানে অনিয়মের সংবাদ প্রমান সহ প্রচারিত হওয়ার পরেও সরকারি,আধা-সরকারি,স্বায়ত্তশাসিত ও আধা-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী বা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেয়ার নজির খুবই কম লক্ষ্য করছে দেশের সাধারন নাগরিকগন।যাহার ফল স্বরুপ সাধারন নাগরিকগনের মধ্যে প্রয়শই আলোচনা সমালোচনা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।দেশের নাগরিকদের জানার খুব ইচ্ছা,কোন অদৃশ্য শক্তিতে অনিয়ম দুর্নিতী ধামাচাপা দেয়া হচ্ছে।সেই দিন কি আসবে দেশের সকল স্থানে অনিয়মের বিরুদ্ধে সাধারন নাগরিকদের প্রতিবাদের মুল্যায়ন করা হবে ?বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘুষ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেন।সেই সংগ্রামে তিনি ঘুষ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছিলেন।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলে গেছেন,কোন জাতিকে ধ্বংস করতে ঘুষ-দুর্নীতি এই দুটো বিষয় দরকার।যদি কেউ আপনাদের নিকট অফিস-আদালতে কোন ঘুষ চেয়ে থাকে তাহলে তিন পয়সার একটি কার্ড লিখে আমাকে জানাবেন।আমি তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করব।