কবিতার নাম
"বঙ্গবন্ধু "
লেখকঃ"রাশেদুল ইসলাম"
বঙ্গ বন্ধুকে দেখেনি আমি
শুনেছি তার কথা,
পরের দুখে পেয়েছে দুখ
অন্তরে পেয়েছে ব্যথা।
মুক্ত করিতে বাংলার বায়ু
বুলেট নিয়েছেন বুকে,
দিয়েছেন জীবন ভেবেছেন তবু
বাঙালি যেন থাকে সুখে।
দিতেও জীবন করেনি ভয়
তাইতো তিনি মহান,
বিশ্ব দুয়ারে বাংলাকে দিয়েছেন
স্বাধীন দেশের সম্মান।
সাহসের তিনি উজ্জ্বল প্রদীপ
বুঝেছি আমি তা,
ঐ প্রদীপ আলোয় বাংলাতে
আর শত্রু রাখবেনা পা।
ছিলেন তিনি ন্যায়ের প্রতিক
অন্যায়কে দেয়নি পোশ্রয়,
হাজারো জনতার দুঃখ কষ্টে
দিয়েছিলেন তিনি আশ্রয়।
বাংলায় রবেনা কোন শত্রু
ভাবনা ছিল মনে,
স্বার্থবাদী হায়েনা তাড়াতে
ব্যাস্ত ছিলেন রনে।
সামন্য ভীরুতা যায়না দেখা
বঙ্গবন্ধুর মাঝে,
হাজারো শত্রু ঘায়েল করিতে
একলাই তিনি সাজে।
নিজ পরিবারকে দেয়নি মুল্য
মুল্য দিয়েছেন বাংলায়,
হাজারো কষ্ট খেয়েছে বীর
তবুও গিয়েছেন জংলায়।
ঐ হায়েনায় কতো লালসায়
বাংলা চেয়েছে বসে,
বঙ্গবন্ধুই বীরের ন্যায়
একলা মোকাবেলায় আসে।
শুনেছি তার অঝোরবানী
যুদ্ধ ঘোষনার মাঠে,
বাচাতে বাংলা নির্দোষ বীর
কয়েদির সাজাও খাটে।
মানুষের তরে দিয়েছে জীবন
স্বার্থ নাহি বুঝে,
মনুষ্য মাঝেই সুখ পেয়েছে
আপন সুখ নাহি খুজে।
মাতৃভুমিরে বেসেছে ভালো
হয়েছে শহীদ বাংলায়,
নিদ নিদ্রা করিয়া হারাম
মনুষ্য মঙ্গলে ব্যাস্ত নিরালায়।
মরেনি সে দুনিয়া ভবে
মনুষ্য মাঝেই বাচিবে,
রহিলে বাংলা ধরার বুকে
অন্তরে তারে রাখিবে।