বাংলাদেশ চলচ্চিত্রের জায়েদ খান তবে কি রাজনীতিতে পা দিচ্ছেন?
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির পর পর নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক চিত্রনায়ক জায়েদ খান।সিনেমার চেয়ে বেশি পরিচিতি শিল্পি সমিতির সাংগঠনিক দক্ষ নেতা হিসেবে।
তবে বাস্তবে সেই নেতা হবার গুঞ্জন উঠছে চিএনায়ক জায়েদ খানকে ঘিরে।সাম্প্রতিক সময়ে রাজধানী ও চলচ্চিত্র ছেড়ে অবস্থান নিয়েছেন নিজ জেলা পিরোজপুরে নিজের গড়া সামাজিক সংগঠন সাপোর্ট মানব কল্যাণ সংস্থা,নিয়ে জেলার বিভিন্ন উপজেলায় বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ড করে বেড়াচ্ছেন।
তাছাড়া সাংবাদিকসহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের সাথে প্রতি নিয়ত সংযোগ বাড়িয়ে চলেছেন এই নায়ক।এর মধ্যে জেলায় তাকে নিয়ে গুঞ্জন উঠেছে রাজনীতি ও নির্বাচনে লড়াইয়ের মাঠে প্রস্তুতি নিচ্ছেন কি?
এ বিষয়ে সরাসরি জায়েদ খান কথা বলেছিল এই প্রতিবেদক এর সাথে।জানতে চাওয়া হয়েছিল রাজনীতি ও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন কি না।সরাসরি হ্যাঁ না বলে অণ্যভাবে বুঝতে চাইলেন তার অবস্থান।
জায়েদ বলেন-আমি ছাত্রলীগের রাজনীতি করেছি। আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি উপকমিটির সদস্য হয়েছি।রাজনীতি করতে খুব পছন্দ করি।মানুষের কল্যাণে কাজ করতে চাই।ভবিষ্যতে যদি আমার দলের নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কিংবা নীতিনির্ধারকরা দেশের কোথাও সংসদ সদস্য পদে নির্বাচনের সুযোগ দেন,তাহলে আমি কাজ করতে চাই।তার ভাষ্য,‘উড়ে এসে জুড়ে বসা লোক আমি না আর অনুপ্রবেশকারীও নই।
পারিবারিকভাবে আ.লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় নজরুল ইসলাম বাবুর ভাইয়ের সঙ্গে রাজনীতি করেছি।রোটন ভাইয়ের সঙ্গে মিছিল-মিটিংয়ে অংশ নিয়েছি।
উল্লেখ্য,২০০৮ সালে‘ভালোবাসা ভালোবাসা’নামের একটি সিনেমার মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ করেন জায়েদ খান।