1. ezequielsreyes@gmail.com : admin : Md.Anamul Haque
  2. udNHj@pCcYxS.com : BEhQzFHNcv :
  3. XvWRCE@gyT.com : cIjnmEWedk :
  4. HjEGZ@BQqb.com : oytpdaFZzj :
  5. tdfRlx@kOGMB.com : pLmXvihCTW :
  6. freelencershakil72@gmail.com : Sr Shakil : Sr Shakil
September 18, 2025, 11:35 am
শিরোনাম :
গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় সিমান্ত (১৭)নামে এক হেলপার নিহত সহবাসে নারীর শরীর থেকে ৪০ রকমের মজা পাওয়া সম্ভব !! কাশিয়ানীর প্রবীণ সাংবাদিক মোল্লা জামান বাচ্চুর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা নড়াইল ডিবি কর্তৃক ৮০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ গ্রেফতার আসন্ন শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষ্যে আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা  আরজেএফ’র যুগ্ম মহাসচিবের দায়িত্ব পেলেন রেজাউল ইসলাম লোহাগড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ বগুড়ায় বেগম খালেদা জিয়ার ১৮তম কারামুক্তি দিবস উপলক্ষে বিএনপিনেতা মাহিদুল এর উদ্যোগে দোয়া মাহফিল নেপাল থেকে দেশে ফিরেছে বাংলাদেশ ফুটবল দল নরসিংদী শিবপুরে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা

বরিশাল রাজাপুর পাক হানাদার মুক্ত দিবস

আবু সায়েম আকন-ঝালকাঠি জেলা প্রতিনিধি।
  • সময়: Wednesday, November 23, 2022,
  • 105 Time View

আজ ২৩ নভেম্বর রাজাপুর পাক হানাদার মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে বরিশাল অঞ্চলের মধ্যে ঝালকাঠির রাজাপুর থানা সর্বপ্রথম পাক হানাদার মুক্ত করেন এই অঞ্চলের মুক্তিযোদ্ধারা। বৃহত্তর বরিশাল বিভাগের মধ্যে রাজাপুরের আকাশে উড়ে প্রথম স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা।

১৪ নভেম্বর ১৯৭১ এর পর সারাদেশের ন্যায় রাজাপুরে মুক্তিযুদ্ধ আরো তীব্র হয়।দেশীয় দোসরদের সহায়তায় পাক বাহিনী সাধারণ নিরীহ জনগণকে ধরে এনে বধ্যভূমি সংলগ্ন থানার ঘাটে বেঁধে গুলি করে খালে ফেলে দেয়।লাশের গন্ধে ভারী হয়ে ওঠে আকাশ বাতাস।তৎকালীন ছাত্রলীগ নেতা আবুল কালাম আজাদকে জাঙ্গালিয়া নদীর পাড়ে গর্ত করে জীবন্ত মাটি চাপা দেয় হানাদাররা,১৯৭১ সালের ২৩ নভেম্বর ভোর রাতে মুক্তিযোদ্ধারা রাজাপুর থানা আক্রমণ করলে শুরু হয় সম্মুখ যুদ্ধ। এ যুদ্ধে তৎকালীন থানা কমান্ডার কেরামত আলী আজদ এর নের্তৃত্বে প্রায় তিনশত মুক্তিযোদ্ধা অংশ গ্রহন করেন।পরদিন সকাল পর্যন্ত চলে যুদ্ধ।যুদ্ধ চলমান থাকা অবস্থায় ৯নং সেক্টরের সাব সেক্টর কমান্ডার ক্যাপ্টেন শাহজান ওমর ঐ যুদ্ধে যোগদেন।এ যুদ্ধে আব্দুর রাজ্জাক ও হোচেন আলী নামে দুজন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন।আহত হন ক্যাপ্টেন শাহজান ওমরসহ অনেক মুক্তিযোদ্ধা। থানার ঘাটে গুলিতে শহীদের স্মরণে সেইখানে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধে সারা দেশকে ১১টি সেক্টরে বিভক্ত করা হয়।রাজাপুর থানা ছিল ৯নং বরিশাল সাব সেক্টরের অধীনে।উপজেলার কানুদাসকাঠিতে সাব সেক্টর কমান্ডার ক্যাপ্টেন শাহজান ওমর মুক্তিযোদ্ধাদের ঘাঁটি তৈরি করেন।দেশ স্বাধীনের পর মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাজাপুরের কৃতি সন্তান শাহজাহান ওমরকে বীরউত্তম খেতাবে ভূষিত করা হয়।এই দিনটি উপলক্ষে রাজাপুরের বিভিন্ন সংগঠন কর্মসূচির আয়োজন করে থাকে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খরব
এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা,ছবি,অডিও,ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি। © All rights reserved © 2025
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host