রিপোর্টারঃ ইন্দ্রজিৎ টিকাদার,বটিয়াঘাটা উপজেলা প্রতিনিধি–খুলনা -১ আসনের আ’লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী নৌকা প্রতীকের সম্ভাব্য প্রার্থী অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী,মানবতার ফেরিওয়ালা,বঙ্গবন্ধুর আদর্শের পরিক্ষীত সৈনিক,বঙ্গবন্ধু স্মৃতি সংসদ ও বঙ্গবন্ধু স্মৃতি পাঠাগার’র কেন্দ্রীয় প্রধান উপদেষ্টা,স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়’র সাবেক সচিব ড.প্রশান্ত কুমার রায় বলেছেন,শেখ হাসিনা সরকার বার বার দরকার।পতিপাদ্যকে সামনে রেখে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা এবং প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ২০৪১-এর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে এবং বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে বঙ্গবন্ধুর নৌকার সমর্থনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আ’লীগকে পুনরায় ক্ষমতায় আনতে হবে। সে লক্ষ্যে দলমতের উর্ধ্বে গিয়ে সকলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে হবে।জনসাধারণকে বর্তমান সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের সকল তথ্য জানাতে হবে।তিনি গতকাল মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে ৪ টায় খুলনার বটিয়াঘাটা উপজেলার জলমা ইউনিয়নের মল্লিকের মোড় সংলগ্ন দাউনিয়াফাঁদ এলাকায় বঙ্গবন্ধু স্মৃতি সংসদ ও স্মৃতি পাঠাগার অফিস প্রাঙ্গনে আগামী দাদ্বশ সংসদ নির্বাচনে করণীয় শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা গুলো বলেন।বীর মুক্তিযোদ্ধা নিরঞ্জন রায়’র সভাপতিত্বে ও অধ্যাপক অনুপম টিকাদার’র সঞ্চলনায় অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত ছিলেন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব প্রাণ গোপাল বৈরাগী,রাজকুমার রায়,এ্যাডঃ রমেশ মল্লিক, নারায়ন চন্দ্র রায়,খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবঃপ্রাপ্ত সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বিধান মন্ডল,তুলসী দাস মালাকার , নিরাপদ বিশ্বাস,সুভাষ রায়,অধ্যাপক মিহির কুমার রায়, বীরমুক্তিযোদ্ধা মনোরঞ্জন রায়,নিবেশ গোলদার,মোঃ নাসিরুল্লাহ হীরা,মোঃ মিজানুর রহমান মিজান,অরবিন্দু মহলদার,নিভানন রায়,রথীন রায়,গৌতম রায়,ধ্রুব বৈরাগী, সবুজ মিস্ত্রী প্রমূখ।অপরদিকে একই স্থানে গত ৮ আগস্ট মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টায় বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব’র ৯৩ তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব প্রাণ গোপাল বৈরাগীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জন্মবার্ষিকীতে কেক কেটে দিনটি উদযাপন করেন বঙ্গবন্ধু স্মৃতি সংসদ ও বঙ্গবন্ধু স্মৃতি পাঠাগার’র কেন্দ্রীয় প্রধান উপদেষ্টা স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়’র সাবেক সচিব ড.প্রশান্ত কুমার রায়।
অনুষ্ঠানের শুরুতে ১৯৭১ সালের ১৫ আগস্টের সকল শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা নিবেদনে ১ মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।