চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন নগরীর বিভিন্ন এলাকায় ফিলিং স্টেশনে অভিযান চালিয়ে ৯টি ফিলিং ষ্টেশন থেকে ১লক্ষ ৬০হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেছে-৯আগস্ট-২০২২ইং সাল রোজ মঙ্গলবার বিকাল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ মমিনুর রহমানের নেতৃত্বে ৩জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এর সমন্বয়ে গঠিত মোবাইল কোর্ট নগরীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেন।
উক্ত অভিযানে নগরীর ৯টি ফিলিং স্টেশনে বিভিন্ন অনিয়ম, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকা ওজনে কম দেওয়ার অপরাধে ১লাখ ৬০হাজার টাকা জরিমানা করেন।নগরীর ২নম্বর গেইট এবং চাঁন্দগাও এলাকায় কাট্টলী সার্কেলের সহকারী কমিশনার(ভূমি)ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক অভিযান চালিয়ে ফসিল পেট্রোল পাম্পকে দশ হাজার টাকা।খান এন্ড ব্রাদার্সকে ১০হাজার টাকা।বাকলিয়ার মীর ফিলিং স্টেশনকে ১০হাজার টাকা ও বাকলিয়ার কর্ণফুলী ফিলিং স্টেশনকে ২০হাজার টাকা জরিমানা করেন।নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্লাবন কুমার বিম্বাস নগরীর ডিটি রোড,টাইগার পার্স, পাহাড়তলী ও আকবর শাহ এলাকায় অভিযান চালিয়ে নুর এ মদিনা নিএনজি ফিলিং স্টেশনকে ৪০হাজার টাকা এবং রিফুয়েলিং স্টেশন ইউনিট-১ কে ৫০হাজার টাকা জরিমানা করেন।চান্দঁগাও সার্কেলের সহাকারী কমিশনার(ভূমি)নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ রানা নগরীর প্রবর্তক মোড় ও নাসিরাবাদ এলাকায় অভিযান চালিয়ে বাদশা মিয়া ফিলিং স্টেশনকে ১০হাজার টাকা।আলহাজ্ব ফয়েজ অহমেদ এন্ড সন্সকে ১০হাজার টাকা জরিমানা করেন।চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে গণমাধ্যমকে বলেন,নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে বিক্রি জ্বালানি তেলের মান নিয়ে অভিযোগ রয়েছে।ওজনে কম দেওয়া ও লাইসেন্স না থাকায় নগরীর বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনে অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন অনিয়মের জন্য মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ৯টি ফিলিং স্টেশনকে ১লাখ ৬০হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। ফিলিং স্টেশন প্রতিষ্ঠা করতে বিস্ফোরক অধিদপ্তর,পরিবেশ অধিদপ্তর ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের অনাপত্তিপত্র ও লাইসেন্সের প্রযোজন হয়।সরেজমিনে দেখা যায় অনেকের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নেই। একারনে তাদেরকে জরিমানা করা হয়েছে।আমাদের এরকম অভিযান অব্যহত থাকিবে।
নিউজটি শেয়ার করুন-দুরান্ত-টিভি”র সাথে থাকুন,নিত্য নতুন সংবাদ দেখুন।