1. ezequielsreyes@gmail.com : admin : Md.Anamul Haque
  2. durantotv28@gmail.com : Deb Prosad : Deb Prosad
  3. freelencershakil72@gmail.com : Sr Shakil : Sr Shakil
ইউরিয়া সারের দাম কেজিতে বাড়ল ৬ টাকা - দুরান্ত টিভি
April 21, 2025, 2:25 am
শিরোনাম :
নড়াইলে হিন্দু সম্প্রদায়ের শ্বশানে বালু কেটে নেওয়ায় সভাপতির বাধাঁ কারনে সংঘাতের সৃষ্টি নিয়ামতপুরে পাঁড়ইল ইউনিয়ন বিএনপি আয়োজনে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত দিনাজপুরে এসএসসি পরীক্ষার্থী মোঃ হাসান আলীর মৃত্যু ঝিনাইদহ থেকে চুরি হওয়া ইজিবাইক নড়াইলে উদ্ধার, গ্রেফতার ২জন নড়াইলে ইজিবাইক চোরচক্রের ২জন সদস্যকে আটক করেছে ডিবি পুলিশ জৈন্তাপুর হেমু ভাটপাড়া ফুটবল ক্লাবের উদ্যোগে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত গোপালগঞ্জে কোটি টাকার কার্লভার্টের কাজ শুরু হয়নি ৪ বছরেও,দুর্ঘটনায় ভোগান্তিতে ৫০গ্রামের বাসিন্দা। রাজবাড়ি শিল্প ও বণিক সমিতির নির্বাচন সভাপতি বদিউজ্জাম ও সম্পাদক মোস্তাফিজুর নড়াইলে কয়েকটি গ্রামে কাঠ কয়লার ভাটায় পরিবেশ দূষণ। লোহাগড়া রিপোর্টার্স ইউনিটির নেতার মিথ্যা মামলায় দুই সাংবাদিকের সম্মানহানির অভিযোগ উঠেছে

ইউরিয়া সারের দাম কেজিতে বাড়ল ৬ টাকা

রিপোর্টার:
  • সময়: Tuesday, August 9, 2022,
  • 296 Time View

দেশে ডিলার পর্যায়ে ইউরিয়া সারের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য কেজিপ্রতি ১৪ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২০ টাকা এবং কৃষক পর্যায়ে এক কেজি ১৬ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২২ টাকা পুনর্নির্ধারণ করেছে সরকার।

সোমবার (১ আগস্ট) কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

দাম বাড়ানোর কারণ হিসেবে মন্ত্রণালয় বলছে, ইউরিয়া সারের ব্যবহার যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে এবং চলমান বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক বাজারে সারের দাম অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশেও দাম বাড়ানো হয়েছে। পুনর্নির্ধারিত এ মূল্য আজ (১ আগস্ট) থেকে কার্যকর হবে।

কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিকেজি ইউরিয়া সারের বর্তমান দাম ৮১ টাকা। এর ফলে ৬ টাকা দাম বাড়ানোর পরও সরকারকে প্রতি কেজিতে ৫৯ টাকা ভর্তুকি দিতে হবে। ২০০৫-০৬ অর্থবছরে প্রতিকেজি ইউরিয়া সারের ভর্তুকি ছিল মাত্র ১৫ টাকা।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান কৃষিবান্ধব সরকার ২০০৯ সাল থেকে এখন পর্যন্ত সারের মূল্য চার দফায় কমিয়ে অত্যন্ত স্বল্প মূল্যে পর্যাপ্ত সার কৃষকের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিচ্ছে। ডিএপি সারে শতকরা ১৮ শতাংশ নাইট্রোজেন বা ইউরিয়া সারের উপাদান রয়েছে। সেজন্য ডিএপির ব্যবহার বাড়িয়ে ইউরিয়া সারের অপ্রয়োজনীয় ও মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার কমিয়ে আনার জন্য সরকার ডিএপি সারের মূল্য প্রতিকেজি ৯০ টাকা থেকে কমিয়ে ১৬ টাকা করে কৃষকদের দিয়ে যাচ্ছে। এ উদ্যোগের ফলে বিগত কয়েক বছরে ডিএপি সারের ব্যবহার দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৯ সালে ডিএপি ব্যবহার হতো ৮ লাখ টন, বর্তমানে ব্যবহার হচ্ছে ১৬ লাখ টন।

ডিএপি সারের ব্যবহার বাড়ার ফলে ইউরিয়া সারের ব্যবহার কমার কথা। কিন্তু বাস্তবে ইউরিয়া সারের ব্যবহার কমেনি বরং বেড়েছে। ২০১৯ সালে ইউরিয়া ব্যবহার হতো ২৫ লাখ টন, বর্তমানে ব্যবহার হচ্ছে ২৬ লাখ ৫০ হাজার টন।

অন্যদিকে, বিগত এক বছর ধরে আন্তর্জাতিক বাজারে সারের দাম প্রায় ৩-৪ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে সারে সরকারের ভর্তুকিও বেড়েছে প্রায় ৪ গুণ। ২০২০-২১ অর্থবছরে যেখানে ভর্তুকিতে লেগেছিল ৭ হাজার ৭১৭ কোটি টাকা, সেখানে ২০২১-২২ অর্থবছরে লেগেছে ২৮ হাজার কোটি টাকা।

কৃষি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, চাহিদার বিপরীতে দেশে সব রকমের সারের পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে। আমন মৌসুমে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) পর্যন্ত দেশে ইউরিয়া সারের চাহিদা ৬ লাখ ১৯ হাজার মেট্রিক টন, বিপরীতে বর্তমানে মজুত রয়েছে ৭ লাখ ২৭ হাজার মেট্রিক টন, যা প্রয়োজনের চেয়ে প্রায় ১ লাখ টন বেশি।

অন্যান্য সার যেমন টিএসপির আমন মৌসুমে চাহিদা ১ লাখ ১৯ হাজার টন, বিপরীতে মজুত ৩ লাখ ৯ হাজার টন, ডিএপির চাহিদা ২ লাখ ২৫ হাজার টন, বিপরীতে মজুত ৬ লাখ ৩৪ হাজার টন এবং এমওপির চাহিদা ১ লাখ ৩৭ হাজার টন, বিপরীতে মজুত রয়েছে ২ লাখ ১০ হাজার টন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খরব
এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা,ছবি,অডিও,ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি। © All rights reserved © 2023
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Smart iT Host
Hwowlljksf788wf-Iu