অনুমতি ছাড়া কোন সাংবাদিককে গ্রেপ্তার বা মামলা দেওয়া যাবে না-বললেন ঢাকা প্রেসক্লাবের দেলোয়ার হোসেন।
সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার।
স্বাধীন বাংলাদেশে বসবাসরত দেশের নাগরিকরাই দেশের জন্য ও সমাজের জন্য,দেশ ও জাতীর কথা তুলে ধরার জন্য সক্রিয় মনোভাবাপন্ন লোক সাংবাদিকতার পেশা হিসেবে নিয়োজিত রয়েছেন।বর্তমান সাংবাদিকদের উপর হামলা,মামলা,হয়রানি, ভয়ভীতি,জীবন নাশের হুমকিসহ এমনকি জীবন দিতে হচ্ছে সাংবাদিকতা করার জন্য।এদেশে সরকারের পক্ষ লিখলেও নেই কোন সাংবাদিকদের জন্য তৎপরতা।তাহলে কেন জীবন দিতে হবে সামান্য কারনে বা জাতীর জন্য।গণতন্ত্র মানে সকলেরই কথা বলার অধিকার রয়েছে।তবে চলছে অধিকার খর্ব করা।সাংবাদিকদের জন্য কেন এই অহেতুক ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন?সাংবাদিকদের সাংবাদিকতা করার জন্য সম্পাদকগন স্বীকৃতি দিয়েছেন কিন্তু কোন সম্পাদক কঠোর পদক্ষেপ নিতে চায় না তার প্রতিনিধিদের জন্য।কেন এই অরাজকতা?কেন এই অমানবিকতা?কেন এই আচারন?কেন এই স্বার্থপরতা?সুযোগ সুবিধা যদি না পায় তাহলে কেন করবে এই সাংবাদিকতা?কেন করবে সাংবাদিক সংগঠন?তাহলে কি কালো আইন থাকবে।ডিজিটাল আইন থাকবে?প্রতিনিয়ত অপরাধীদের সাথে সম্মুখীন হতে হবে সাংবাদিকদের।হামলার স্বীকার হতে হবে দেশের প্রচলিত নিয়মে কি এটাই অব্যাহত থাকবে?
সাংবাদিকদের জন্য নতুন নিয়মাবলী করতে হবেঃ–প্রেস কাউন্সিল এর অনুমতি ছাড়া কোন সাংবাদিককে গ্রেপ্তার বা থানায় মামলা দেওয়া যাবেনা।সাংবাদিক হয়রানি ডিজিটাল নিরাপত্তা কালো আইন বাতিল করতে হবে।সাংবাদিকদের উপর হামলা অত্যাচারকারীদের বিরুদ্ধে সঠিক তদন্ত সাপেক্ষ প্রকৃত অপরাধীকে গ্রেপ্তার করতে হবে।
আগামীকাল ২৯আগষ্ট-২০২২ইং রোজ রবিবার সকাল ১০টার সময় ঢাকা প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানব বন্ধন।বাংলাদেশ সাংবাদিক বান্ধব সংগঠনগুলো প্রত্যেকে নিজ নিজ ব্যানার নিয়ে মানব বন্ধনে উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ করেছেন।
মোঃ দেলোয়ার হোসেন
সাংগঠনিক সম্পাদক
ঢাকা প্রেসক্লাব।
বাংলাদেশে প্রতিদিন প্রতিটি জেলাতে ঘটছে সাংবাদিকদের উপর হামলা তাই সকলেই এগিয়ে আসুন সাংবাদিক মানব বন্ধনে।